The smart Trick of Bangladesh That Nobody is Discussing

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই তৃতীয় প্রেসিডেন্ট যাকে অভিশংসিত হতে হয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ‘নেতিবাচক কোনও বিষয়’ খুঁজে বের করার জন্য বিদেশি সরকারকে চাপ দিয়েছিলেন। ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি পরিষদে তাকে অভিশংসিত করা হলেও রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন সেনেটে তিনি খালাস পান।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আবারও ধনী রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে বলেও ভাষণে উল্লেখ করেছেন নতুন প্রেসিডেন্ট।

ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর ট্রাম্পের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গিয়েছে বলেই অনুমান করা হয়েছিল। দাতা এবং সমর্থকরা আর কখনও তাকে সমর্থন করবেন না বলে শপথ করেছিলেন। এমনকি তার নিকটতম মিত্ররাও প্রকাশ্যে মি. ট্রাম্পকে অস্বীকার করেন।

তার এই প্রচারাভিযান অবশ্য বিতর্কে ঘেরা ছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতে থাকে।

ছবির ক্যাপশান, নিজের বিলাসবহুল ভবনে দাঁড়িয়ে মি. ট্রাম্প।

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডােনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অন্যদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

তিনবার বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন মি. ট্রাম্প। তিনি পাঁচ সন্তানের পিতা।

ছবির ক্যাপশান, মি. ট্রাম্পের উপর বন্দুক হামলার পরের ছবি।

ট্রাম্প শুরুতে দাবি করেন যে তিনি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই নীতি বন্ধ চাকরির খবর করতে পারবেন না এবং ডেমোক্র্যাটদের দোষারোপ করেন পরিবারের সদস্যদের আলাদা করার জন্য,[১৯৪] কিন্তু ২০১৮ সালের জুনে জনমতের চাপে তিনি চাকরির খবর পিছু হটেন এবং নির্দেশ দেন যে অভিবাসী পরিবারগুলোকে একত্রে আটক রাখা হবে, যদি না "শিশুর জন্য ঝুঁকি" থাকার আশঙ্কা থাকে।[১৯৫][১৯৬] পরে এক বিচারক আদেশ দেন যাতে এসব পরিবারকে পুনরায় একত্র করা হয় খেলার খবর এবং সীমিত কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া আর যেন পরিবার বিচ্ছিন্ন না করা হয়।[১৯৭][১৯৮] তবে এই আদেশের পরও ১,০০০-র বেশি শিশুকে তাদের পরিবারের থেকে আলাদা করা হয়েছিল।[১৯৯]

২ রাজনীতি ২.১ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারকার্য ২০১৬

চারটে ফৌজদারি মামলায় ৯১টা গুরুতর অভিযোগের মুখোমুখি হয়ে নির্বাচনি দৌড় শুরু করেন তিনি। তবে আইনি মামলা বিলম্বিত করাতে তার কৌশল অনেকাংশেই সফল হয়েছে। নির্বাচনের আগে তিনটে মামলার অগ্রগতি হবে না।

ট্রাম্প তার অভিবাসন নীতির মাধ্যমে আনুমানিক ১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত করা এবং মেক্সিকান-যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে একটি সু-দৃঢ় দেওয়াল নির্মাণের প্রস্তাবনা রাখেন।[৫৩] এরই পরিপ্রেক্ষিতে মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট ফেলিপ কালডেরন বলেন যে, "এরকম গো-মূর্খ দেওয়াল নির্মাণের জন্য আমরা এক পয়সাও খরচ করতে আগ্রহী নয়। এবং এই ধরনের প্রস্তাবনা সম্পূর্ণই অর্থহীন।"[৫৪]

সাইফ আলি খানের ওপর হামলাকারী ব্যক্তি কি আদৌ বাংলাদেশি?২০ জানুয়ারি ২০২৫

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *